জিসান উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের ফেকামারা ডুলিকান্দা গ্রামের বাসিন্দা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাত্র ১০ বছর বয়সী এই তরুণ ফুটবলারের দক্ষতা দেখে মুগ্ধ হন তারেক রহমান। এতেই তিনি জিসানের ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
স্থানীয়রা জানান, জিসান এই অল্প বয়সেই ফুটবলের প্রতি দক্ষতা অর্জন করেছে। তার খেলা, দক্ষতা দেখে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যায়।
এলাকায় তাকে ‘ক্ষুদে ম্যারাডোনা’ বলে ডাকা হয়। সম্প্রতি তার দক্ষতার বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়। সেখানে তাকে কখনো এক পায়ে, কখনো দুই পায়ে, আবার কখনো বল পিঠে রাখতে দেখা যায়।
এ দিকে তারেক রহমানের সহযোগিতা পেয়ে জিসানকে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখা গেছে।
সে জানায়, মোবাইলে ম্যারাডোনা, মেসি ও রোনালদোর খেলা দেখে নিজেই ফুটবলের নানা কৌশল শিখেছে সে। নিজ চেষ্টায় সে ফুটবলের জাদু রপ্ত করেছে।
জিসানের বাবা জজ মিয়া বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতাম একদিন না একদিন, কেউ না কেউ আমার ছেলের পাশে দাঁড়াবে। আজ আমার সেই বিশ্বাস পূর্ণ হয়েছে।’
সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক জানান, জিসানের খেলা দেখে তিনিও মুগ্ধ হয়েছেন।
তারেক রহমান জিসানের প্রশিক্ষণ, লেখাপড়া ও ভবিষ্যতের সব দায়িত্ব নিয়েছেন। এ ছাড়া আজ জিসানের পরিবারকে কিছু আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।